কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা ঘটনাস্থল থেকে বলেন, সকাল ৯টায় মরদেহ উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে।
উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয়া কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ কান্তি নাথ জানান, নিহত যুবকের নাম মিলন হোসেন।
মিলন নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে তার স্ত্রী মিমু খাতুন ১ ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়া মডেল থানায় জিডি করেন। মিলনের স্ত্রী মডেল থানায় নিখোঁজ জিডি করেন। শুক্রবার এ ঘটনা সজীব নামে একজনসহ মোট ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের স্বীকারোক্তিতে মরদেহের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে পুলিশ।
জেলার পুলিশ সুপার এ এইচ এম আব্দুর রকিব বলেন, ৩১ জানুয়ারি কয়েকজন যুবক মিলনকে বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে তারা অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহ কেটে খণ্ড খণ্ড করে পলিথিনের ব্যাগে করে দুর্গম চরে নিয়ে ফেলে রাখে। তবে কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। এ বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে।
কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার আবদুর রকিব আরো বলেন, মিলন অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এই টাকা-পয়সা ভাগাভাগি কিংবা প্রতারণা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আটকদের সঙ্গে তার দ্বন্দ্ব ছিল বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
মন্তব্য